Subscribe Us

"দলীয় ধর্মের শৃঙ্খল ভেঙে দাও, কুরআনের পতাকা উঁড়াও”

 


"দলীয় ধর্মের শৃঙ্খল ভেঙে দাও, কুরআনের পতাকা উঁড়াও”

(মাহাতাব আকন্দ)

বন্ধুরা!
কখনো কি ভেবেছো— কারা গড়েছে এই ভণ্ডামীর পাথর-মন্দির? কাড়া গড়েছে মানব রচিত মিথ্যা ধর্ম? যে ধর্ম চালায় ধর্মব্যবসায়ীরা মনগড়া হাদিস ও সার্থ অর্জনের দলীয় ফতোয়া দিয়ে।
কোন দস্যুদের হাতে তৈরি হয়েছে এই মিথ্যার চিরন্তন দুর্গ?
তাদের মুখোশের আড়ালে কেবল হিংসা,
কেবল লোভ, কেবল হাদিয়ার নামে মুনাফার বিকৃত হাসি!

বন্ধুগণ,
চলো আমরা ভেঙে দেব সেই আস্তানাগুলো—
যেখানে আলেমের পোশাকে ব্যবসায়ী বসে আছে,
যারা কুরআনের আলো বিক্রি করে নিজেদের স্বার্থে।
তাদের বিরুদ্ধে আমরা জ্বালাব অগ্নিশিখা,
ধ্বংস করবো প্রতিটি মিথ্যার মিনার।

বন্ধুগণ,
এই চক্রান্তের শহরে কুরআন পড়ে কাঁদে অশ্রুপতিত শিশুরা,
আর বড়রা গিলছে মদের পেয়ালা,
হাসছে জাহান্নামের আগুনে!
কুরআন যেখানে হতে চেয়েছিল মুক্তির মশাল,
তারা বানিয়েছে সেই কুরআনকে দাসত্বের সনদ।

বন্ধুগণ,
আমরা সেই দাসত্বের শৃঙ্খল ছিঁড়ে ফেলে দিব!
আমরা দাঁড়াবো কুরআনের সত্যতার পতাকা হাতে,
আমরা হাঁটি সোজা,
তবুও আমাদের চারপাশে গর্জে ওঠে অসংখ্য নিরব কণ্ঠ— যারা আজও কাঁদে অব্যক্ত ক্রন্দনে।

বন্ধুগণ,
তাদের কণ্ঠে কুরআনের ডাক,
তাদের বুকে আল্লাহর ভয়,
তাদের চোখে সাহাবীদের ধৈর্যের অশ্রু।
কিন্তু পথ আটকে আছে মিথ্যা আলেমদের চৌকাঠে,
যারা বিভ্রান্তি আর বিভেদকে, দলবাজি আর মাজহাবকে বানিয়েছে জীবনধারা!

বন্ধুগণ,
আমরা সেই বিভ্রান্তির প্রতিটি স্তম্ভ ভেঙে ফেলবো,
আমরা টেনে ছিঁড়বো কালো চাদরের প্রতিটি ছিদ্র!
আমাদের ছোঁয়ায় জেগে উঠবে অবহেলিত হৃদয়,
ফিরে আসবে খাঁটি ঈমানের ঝরনা।



বন্ধুগণ,
তোমরা জানো না কিভাবে সাজানো হয় সহীহ-জাল হাদিসের নাটক?
তোমরা দেখোনি, যারা আজ পাগড়ির ফতোয়ায় ঈমান মাপে,
তারা-ই অন্যদিকে নিজেরাই পাগড়ির হাদিসকে বানিয়েছে হালাল বা হারাম
নিজের স্বার্থ অনুযায়ী?

বন্ধুগণ,
তাদের কাছে ঈমান মানে দলবাজি,
তাদের কাছে ইবাদত মানে লোক দেখানো যুদ্ধ।
তাদের কাছে হক-বাতিলের মাপকাঠি হলো
"আমার দলই সঠিক, তোমরা সবাই ভুল"!

চলো,
আমরা সেই গোষ্ঠীবাজি ছিঁড়ে ছুড়ে ফেলে দেব,
আমরা কোনো দল বা গোষ্ঠীর হবনা,
আমরা কেবল কুরআনের,
আমরা কেবল সত্যের!

বন্ধুগণ,
দেখেছো না, কিভাবে আবু হুরায়রা থেকে হাজারো হাদিসের ভাণ্ডার বর্ণিত হয়—
যিনি মাত্র ৩ বছর নবীর সঙ্গী থেকে হাজার হাজার হাদিস নিয়ে আসেন?
আর যারা নবীর জীবনের ছায়াসঙ্গী ছিলেন,
যেমন আবু বকর, ওমর, উসমান, আলী —
তাদের থেকে কেন এত কম বর্ণনা? কম হাদিস।
যিনি রাসুলের সারাজিবনের সঙ্গী ছিলেন, সেই আবু বাকার রাঃ এর থেকে হাদিস পাওয়া যায় মাত্র ১৮৬ টি।
কোন রহস্য লুকিয়ে আছে এর পেছনে?

বন্ধুগণ,
ভেবে দেখেছো, ইমাম বুখারী—
যিনি নবীকে দেখেননি, সাহাবীদেরকেও দেখেননি, এমনকি তিনি কোন তাবেয়ীও ছিলেননা। ,
তিনি কীভাবে ৬ লক্ষ হাদিসের গল্পের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন?

বন্ধুগণ,
এই গল্পগুলোতে ইতিহাসের কতটা মোচড়,
কতটা রাজনীতির ছায়া,
কতটা গোষ্ঠী-স্বার্থের গন্ধ—
তোমরা কি তা অনুভব করেছো হৃদয়ের গভীরে?

চল,
আমরা সেই ভন্ডামীর ইতিহাস ছিঁড়ে ফেলবো,
আমরা নির্মাণ করবো সত্যের অনবদ্য মিনার!
আমরা বাজাবো মুক্তির বাঁশি,
আমরা আহ্বান করবো কেবল কুরআনের পথে!

বন্ধুগণ,
আমরা ভয় পাই না শত কাফের ট্যাগের নিচে চাপা পড়তে,
আমরা ভয় পাই না হাজার মিথ্যার হাতুড়ির আঘাতে ছিন্নভিন্ন হতে।
কারণ আমাদের হৃদয়ে জ্বলছে সেই শাশ্বত আলো,
যা নেভে না কোনো রাতের ঘন আঁধারে।

বন্ধুগণ,
আসুন, আমরা একত্রিত হই,
আসুন, আমরা সত্যের পাশে দাঁড়াই।
আমরা কোনো আলেমের দলিলের দাস নই,
আমরা আল্লাহর কিতাবের দাস!

বন্ধুগণ,
কুরআনই আমাদের মুক্তির সোপান,
কুরআনই আমাদের শেষ সিদ্ধান্তের মাপকাঠি।
আসুন, অন্য কিছু নয়—
শুধু কুরআনের আহ্বানে সাড়া দিই,
শুধু আল্লাহর কথাকে সর্বোচ্চ স্থান দিই।

বন্ধুগণ,
ভণ্ডেরা আসবে, ফতোয়ার ঢাল হাতে দাঁড়াবে,
তারা তোমাকে কাফের বলবে, মুরতাদ বলবে,
তারা তোমাকে সমাজচ্যুত করবে।
কিন্তু ভয় পেও না!
ভয় পেও না— কারণ তুমি সত্যের পথে আছো।
আল্লাহ বলেন—
"যারা আমার পথে লড়াই করে,
আমি তাদের পথ খুলে দিই" (সুরা আনকাবুত ২৯:৬৯)
তাহলে কেন ভয়?

বন্ধুগণ,
চলো, আমরা বুকে কুরআন নিয়ে শপথ করি,
চলো, আমরা বলি—
মিথ্যার সঙ্গে কখনো আপস করবো না,
ধর্মব্যবসায়ীদের কাছে মাথা নত করবো না,
কুরআনের আলোকেই জীবন গড়বো।

আমাদের হাতেই হোক পরিবর্তনের শঙ্খধ্বনি,
আমাদের পায়ের ছাপেই হোক নতুন ইতিহাসের সুচনা।
আল্লাহর কিতাবই হোক আমাদের দিকনির্দেশক,
কুরআনের আলোই হোক আমাদের একমাত্র প্রদীপ।


বন্ধুগণ,
তোমরা জানো কি, কুরআনের পথের যাত্রী হতে কত মূল্য দিতে হয়?
কত বন্ধুরা পথের মাঝেই সরে যায়,
কত প্রিয়জন পেছনে ফেলে যায় অভিশাপের তীর?
তবুও, যারা সত্যের জন্য দাঁড়ায়,
তারা কোনোদিন পিছু হটে না!

বন্ধুগণ,
আমরা দেখি— হক্বের এই মিছিলে যারা যোগ দেয়,
তাদের চোখে ঝলমল করে ঈমানের দীপ্তি,
তাদের বুকে ঝরে আল্লাহর ভালোবাসার অশ্রু।
তাদের শব্দে থাকে বজ্রের গর্জন,
তাদের দোয়ায় থাকে সত্যের আবরণ।

বন্ধুগণ,
পৃথিবীর বড় বড় রাজা বাদশারা মাথা নোয়াতে পারেনি সত্যের সৈনিকের,
তারা চেষ্টা করেছে সত্যের কণ্ঠরোধ করতে,
কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে যুগে যুগে।
ফিরআউন চেয়েছিল মুসাকে দাবিয়ে রাখতে,
নিমেষে ধ্বংস হলো ফিরআউনের সেনাবাহিনী।

বন্ধুগণ,
আজও সেই ফিরআউন-চরিত্র বেঁচে আছে নতুন মুখোশ পরে—
নতুন সিঙ্গাসনে, নতুন পোশাকে,
কখনো মোল্লা, কখনো নেতা, কখনো স্কলার ছদ্মবেশে!
তাদের বিরুদ্ধে আজো বাজাতে হবে সাহসের সিংহনাদ!

বন্ধুগণ,
কুরআনের চেতনা কেবল একটা বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়,
এটি এক জীবন্ত বিপ্লবের আহ্বান।
কুরআন ডেকে বলছে— আমাকে নিয়ে চিন্তা করো, আমাকে বোঝো, আমাকে প্রয়োগ করো!
আর মোল্লারা চায়— শুধু  চোখ বন্ধ করে শুধু তাদের কথাই শোন। তাদের অন্ধ আনুগত্যের দাসত্ব কর!

বন্ধুগণ,
তারা ভয় পায় সেই পাঠককে,
যে নিজে কুরআন পাঠকরে। এবং  নিজে বুঝতে চায়,
নিজে প্রশ্ন তোলে,
নিজে আল্লাহর কাছে মাথা নোয়ায়—
মানুষের বানানো মিথ্যা দেবতার কাছে নয়!
তারা ভয় পায় সেই সত্য অনুসন্ধানী যুবকদের।

বন্ধুগণ,
তারা চায়—
তুমি পাঠ কর কুরআন,  কিন্তু বুঝতে যেওনা,
তুমি মুখস্থ করো কিন্তু অনুভব করতে যেয়োনা না,
তুমি আবৃত্তি করো কিন্তু প্রয়োগ করো না।
তোমার হৃদয়ে যেন কুরআনের আগুন না জ্বলে,
তোমার চেতনাকে যেন মেরে ফেলা হয় জন্মের আগেই! তারা এটাই চায়।

বন্ধুগণ,
কত মাদ্রাসা, কত প্রতিষ্ঠান,
আজ কুরআন চর্চার নামে
মানুষকে বন্দী বানিয়েছে এক ফাঁদে—
যেখানে চিন্তার স্বাধীনতা নেই,
শুধু আছে 'পূর্বসূরিরা বলেছে' এই অন্ধ যুক্তি।

কিন্তু আমি বলি—
কুরআন প্রত্যেক যুগের, প্রত্যেক মানুষের জন্য!
এটি কোনো গোষ্ঠীর একচেটিয়া সম্পত্তি নয়,
এটি কোনো বিশেষ শ্রেণির জন্য পাঠানো হয়নি!
এটি তোমার মুক্তির ঘোষণা,
এটি তোমার সব গোলামির শিকল ভেংগে ফেলার আহ্বান।

বন্ধুগণ,
আল্লাহ কুরআনে বলেন—
"আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য,
তবে কি কেউ উপদেশ নেবে না?" (সূরা ক্বামার ৫৪:১৭)
তারা বলে— কুরআন কঠিন,
তারা বলে— কুরআন শুধু স্কলারদের জন্য!

বন্ধুগণ,
তাদের এই মিথ্যাচারকে আমরা ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলবো!
আমরা ডাকবো মানুষকে—
চলো, নিজে কুরআন পড়ি,
নিজে বুঝি, নিজে অনুসরণ করি!
কোনো ফতোয়াবাজের ভয়ে নয়,
শুধু আল্লাহর ভয়েই জীবন গড়ি।

বন্ধুগণ,
তুমি জানো কি, একদিন সাহাবীরা নিজেরাই কুরআনের আয়াত নিয়ে আলোচনা করতেন,
নিজেরাই নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া করতেন?
তাদের ছিল না কোনো ইমাম-মুহাদ্দিসের সার্টিফিকেট!
তাদের ছিল কেবল খাঁটি হৃদয়, সরল ঈমান।

বন্ধুগণ,
আজ আমরা সেই সাহাবীদের উত্তরসূরি,
কেন আমরা আজ পরনির্ভরশীল হবো?
কেন আমরা নিজের ঈমানকে অন্যের হাতে বন্ধক রাখবো?

বন্ধুগণ,
আজকের আলেমসমাজের একটা বড় অংশ
নিজেদের স্বার্থে দ্বীনকে কেটেছেঁটে সাজিয়েছে।
তাদের কাছে দ্বীন মানে নিজেদের প্রতিষ্ঠা,
তাদের কাছে দ্বীন মানে ফতোয়ার আধিপত্য।

বন্ধুগণ,
তারা সত্যের প্রতিধ্বনি বন্ধ করতে চায়,
তারা চায় না কেউ কুরআনের মূল আহ্বান বুঝুক,
তারা চায় সবাই শুধু তাদের ব্যাখ্যার গোলাম থাকুক।
কিন্তু আমরা সেই গোলামির শৃঙ্খল ছিঁড়ে ফেলে দিব!

বন্ধুগণ,
আমরা দাঁড়িয়েছি মুষ্টিমেয়,
কিন্তু আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে আছে
প্রভাতের সূর্য, মুক্তির বাতাস, সত্যের সাগর!
আমরা থামবো না যতদিন না মিথ্যার পতন হয়।

বন্ধুগণ,
তুমি যদি সত্যের পিপাসু হও,
তবে তুমি আজই উঠে দাঁড়াও,
নিজের মস্তিষ্ক খুলে পড়ো কুরআন,
নিজের হৃদয়ে অনুভব করো তার আহ্বান।

বন্ধুগণ,
যে কুরআন আহ্বান করে মুক্তির,
যে কুরআন শিক্ষা দেয় আত্মসমর্পণের,
সে কুরআনকে কি আমরা সীমাবদ্ধ করবো কিছু জটিল ব্যাখ্যায়?

বন্ধুগণ,
না! আমরা করবো না!
আমরা কুরআনকে জীবনের প্রতি ধাপে গাইড বানাবো,
আমরা কুরআনকে করবো আলো,
যে আলোয় জ্বলবে আমাদের প্রতিটি রাত।

বন্ধুগণ,
তাদের ভণ্ডামী ও ধর্মীয় বাণিজ্যের দোকান আমরা গুঁড়িয়ে দেব,
তাদের সাজানো নকল ধর্মীয় সাম্রাজ্য আমরা ধুলোয় মিশিয়ে দেব।
তাদের পুঁজিবাদী ফতোয়া কারখানাকে আমরা ছিন্নভিন্ন করে দেব!

বন্ধুগণ,
আমরা দাঁড়াব কুরআনের টাওয়ার হাতে,
আমরা জ্বালাব সত্যের অগ্নিশিখা,
আমরা রচনা করবো নতুন ইতিহাস,
যেখানে থাকবে না মিথ্যার রাজত্ব।

বন্ধুগণ,
তুমি যদি সত্যিকারের মুমিন হও,
তবে ভয় পেয়ো না এই লড়াইয়ে।
তুমি যদি কুরআনের প্রেমিক হও,
তবে নিজের ভেতর জাগাও আল্লাহর ভয়।

বন্ধুগণ,
তাদের ধর্মব্যবসা তোমাকে কিনে নিতে পারবে না,
তাদের মিথ্যা ফতোয়া তোমাকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না,
তাদের সাজানো সমাজচ্যুতি তোমাকে থামাতে পারবে না।
কারণ তুমি জেগে উঠেছো সত্যের রোদের ছোঁয়ায়,
তুমি জেগে উঠেছো আল্লাহর কিতাবের ডাক শুনে!

বন্ধুগণ,
আল্লাহর সাহায্য তোমার সঙ্গী হবে,
ফেরেশতারা তোমার পেছনে দাঁড়াবে,
তুমি যখন আল্লাহর রাস্তায় সত্যের জন্য লড়াই করবে।

বন্ধুগণ,
তাদের সাম্রাজ্য ভাঙবে,
তাদের মিথ্যার মুকুট ভেঙে চুরমার হবে,
তাদের মুনাফার কেল্লা ধ্বংস হবে—
এবং কুরআনের পতাকা উড়বে বিজয়ের শিখরে!

বন্ধুগণ,
তাদের ভীতি, তাদের শাস্তি, তাদের হুমকি—
আমাদের দমাতে পারবে না।
তাদের বাহবা, তাদের তিরস্কার, তাদের ফতোয়া—
আমাদের পথভ্রষ্ট করতে পারবে না।

বন্ধুগণ,
আমাদের প্রাণে বাজছে কুরআনের অমৃত ধ্বনি,
আমাদের রক্তে বইছে ঈমানের স্রোত,
আমাদের হৃদয়ে জ্বলছে সত্যের দীপ্ত শিখা!

বন্ধুগণ,
আমরা হার মানবো না,
আমরা পিছিয়ে যাবো না,
আমরা থামবো না— যতদিন না কুরআনের আলো দিয়ে পৃথিবীর অন্ধকার দূর হয়!

বন্ধু হে!,
তুমি আসবে কি আমাদের সাথে?
তুমি ধরবে কি কুরআনের পতাকা?
তুমি গাইবে কি মুক্তির গান?
চলো, গড়ি এক নতুন দুনিয়া—
যেখানে থাকবে না মিথ্যার আধিপত্য,
যেখানে থাকবে কেবল সত্যের বিজয়গান।

বন্ধুগণ,
চলো, জাগাই এই মৃতসমাজে নতুন প্রভাতের সূর্য,
চলো, ছড়িয়ে দিই আল্লাহর কিতাবের অনন্ত আলো,
চলো, রচনা করি সেই মহাকাব্য—
যার প্রতিটি ছত্রে ছত্রে থাকবে কুরআনের মহিমা!

Post a Comment

0 Comments